সীতাকুণ্ড টাইমস ডেস্ক :
সীতাকুণ্ড পৌরদোকান মালিক সমিতির সাবেক সেক্রেটারী শাহ আমানত প্লাজার মালিক রেজাউল করিম বাহার কে দোকানদার ফনিবাবুর ছেলে এড অমল চৌধুরী একটি মিথ্যা মামলা করে গ্রেফতার করার প্রতিবাদে আজ সীতাকুণ্ড প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করেছে শাহ আমানত প্লাজার ব্যবসায়ীরা।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন চশমা ঘরের মালিক মুক্তিদে। এসময় উপস্থিত ছিলেন অজয় ভানু দত্ত,সুনন্দ ভট্টচার্য, প্রদিপ কুমার নাথ,তপন নাথ,মো: রাশেদুল হাসান।
লিখিত বক্তব্যে ব্যবসায়ীরা জানান পৌরদোকান মালিক সমিমিতির সাবেক সেক্রেটারি রেজাউল করিম বাহার দীর্ঘদিন ধরে ব্যবসায়ীদের জনকল্যাণে কাজ করে আসছেন। একজন পরোপকারী মানুষ। তার সরলতার সুযোগ বুঝে ভাড়াটিয়া ফনিভূষন চৌধুরী দীর্ঘ ২০ বছরের অধিক সময় ধরে দোকান করে আসছে। বিগত ২০ বছরের হিসাব-নিকাশ বাদ দিয়ে বর্তমানে সে রেজাউল করিম বাহারের কাছে ৪ লাখ ৪৩ হাজার ৫০০ টাকা পেয়ে থাকেন। এ ব্যাপারে তাকে একটি চেক দিয়ে সময় নিই এবং আমার কিছু জায়গা জমি বিক্রি কেে তা পরিশোধ করার কথা। যার প্রমাণ সরুপ জমির কাগজপত্র ও পাওয়ার তার কাছে গচ্ছাদি রয়েছে। কয়েক মাস পর ফনি বাবু তার বিরুদ্ধে ব্যাংকে বিভিন্ন মামলা থাকায় সে তার চেক ফেরত দিয়ে তার ছেলে অমল চৌধুরীর নামে দিতে বলে। পরে আমি সহজ সরল ভাবে পুরাতন চেকটা ছিড়ে ফেলে নতুন করে অমল চৌধুরীর নামে চেক ইস্যু করি।
পরবর্তিতে অমল চৌধুরী কোতোয়ালী থানায় ঐ চেক দিয়ে আমার বিরুদ্ধে একটি কল্প কাহিনী সাজিয়ে বাহারের বিরুদ্ধে একটি সাজানো মামলা করে। মামলায় দ্রুত ওয়ারেন্ট করিয়ে পুলিশ দিয়ে আমাকে তাকে গ্রেফতার করে। এর আগে একটি উকিল নোটিশ দিয়ে এক মাসের মধ্যে জবাব দিতে বলে কিন্তু এক মাস যেতে না যেতেই আমাকে উদ্দেশ্য প্রণোদিত ভাবে ওয়ারেন্ট জারি করে। ফনি বাবুর সঙ্গে আমার লেনদেন থাকলেও তার ছেলে এডভোকেট অমল চৌধুরীর সঙ্গে কখনোও লেনদেন ছিলো না।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত রেজাউল করিম বাহার জানান তার সাথে ফনি বাবুরি সাথে দোকান বাবদ লেনদেন ছিল । কিন্তু তার ছেলে এড. অমল এর সাথে কোন লেনদেন ছিলনা। তারপরও তিনি আমার বিরুদ্ধে একটি মিথ্যা মামলা দিয়ে আমাকে হয়রানি করে।
Home / প্রথম পাতা / মিথ্যা মামলা দিয়ে সীতাকুণ্ড পৌর দোকান মালিক সমিতির সাবেক সেক্রেটারী রেজাউল করিম বাহারকে হয়রানি করার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন