সংবাদ শিরোনাম
Home / উপজেলা সংবাদ / সীতাকুণ্ড পৌর নির্বাচনে মোট ভোটার ৩০৭০২ ঃ মেয়র পদে লড়ছে ৪ প্রার্থী,কাউন্সিলর ৪৫,মহিলা-৭

সীতাকুণ্ড পৌর নির্বাচনে মোট ভোটার ৩০৭০২ ঃ মেয়র পদে লড়ছে ৪ প্রার্থী,কাউন্সিলর ৪৫,মহিলা-৭

মেয়র প্রাথীরাএলকে চৌধুরী,২৮ডিসেম্বর(সীতাকুন্ড টাইমস)-
সীতাকুণ্ডে শান্তিপুর্ণ নির্বাচনের জন্য প্রশাসনের যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে। প্রথমবারের মতো দলীয়ভাবে নির্বাচন করার ফলে শুরু থেকেই জমে উঠেছে এই নির্বাচন। ভোটারদের মধ্যে রয়েছে উৎসবের আমেজ। তবে দুইএকদিনের কর্মকান্ডে পৌরবাসী রয়েছে আতংকে। ভোট দিতে যাবে কিনা এখনও নিশ্চিত করতে পাচ্ছেনা সাধারণ ভোটাররা।
সীতাকু-ে মেয়র পদে ছয় জন, পুরুষ কাউন্সিলর পদে ৪৫জন এবং সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলর পদে ৭জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। ৬ মেয়র প্রার্থীরা হলেন, আ.লীগ প্রার্থী বদিউল আলম, বিএনপি প্রার্থী আবুল মুনছুর, জাতীয় পার্টি প্রার্থী নুরুন নবী, স্বতন্ত্র প্রার্থী তাওহীদুল হক চৌধুরী, স্বতন্ত্র(বিদ্রোহী আ.লীগ) নায়েক(অব)সফিউল আলম, স্বতন্ত্র (বিদ্রোহী আ.লীগ) মো. সিরাজদ্দৌলা ছুট্ট। তবে স্বতন্ত্র প্রার্থী নায়েক (অব) সফিউল আলম ও মো. সিরাজদ্দৌলা ছুট্ট নির্বাচন থেকে সড়ে দাঁড়ান।
নির্বাচন কার্যালয় সুত্রে জানা যায়, সীতাকু- পৌরসভার ভোটার সংখ্যা ৩০৭০২জন। তারমধ্যে পুরুষ ভোটার ১৫৮৬৩জন এবং নারী ভোটার ১৪৮৩৯জন। এখানে ভোট কেন্দ্র ১৩টি।
সীতাকু- পৌর নির্বাচনে ১৩ ভোট কেন্দ্রের মধ্যে সবকটি ঝুঁকিপূর্ণ চিহিৃত করেছেন। ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র গুলো হচ্ছে- নুনাছরা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, পন্থিছিলা উচ্চ বিদ্যালয়, সীতাকু- ডিগ্রি কলেজ, সীতাকু- বালিকা বিদ্যালয়, সীতাকু- সরকারি আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়, দত্ত বাড়ি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, আলম সফি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, যুবাইদিয়া মহিলা মাদ্রাসা ও শিবপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়।
রিটার্নিং কর্মকর্তা ও ইউএনও নাজমুল ইসলাম ভুইয়া জানান, প্রশাসন ৪টি ভোট কেন্দ্রকে অধিকতর ঝুঁকিপূর্ণ চিহ্নিত করে সেখানে বিশেষ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। এছাড়া এবার পুলিশ ও র‌্যাব এর বেশী সংখ্যক ফোর্স উপস্থিত থাকবে। প্রতিটি ভোট কেন্দ্রে ম্যাজিষ্ট্রেট থাকবেন বলে জানান।
গতকাল মঙ্গলবার দুপুর থেকে পুলিশ ও আনসার পাহারায় ভোট কেন্দ্রগুলোতে নির্বাচনী সামগ্রী পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। বিকালে নির্বাচনে দায়িত্ব পালনের জন্য সকল কেন্দ্রে যোগ দেন প্রিসাইডিং ও পোলিং অফিসাররা। এই রিপোর্ট লিখা পর্যন্ত নির্বাচনকে কেন্দ্র করে কোন ধরনের অস্থিতিশীল পরিস্থিতির খবর পাওয়া যায়নি।
সার্বিক পরিস্থিতি সম্পর্কে জানতে চাইলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও রিটার্নিং কর্মকর্তা নাজমুল ইসলাম ভুইয়া নির্বাচন সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হবে বলে আশ্বস্থ করেন।
Anwoar Hossen-1no

প্রতিটি ওয়ার্ডে প্রার্থীরা জোরেশোরে তাঁদের নির্বাচনী প্রচার-প্রচারণা চালিয়েছেন।
১নং ওয়ার্ড থেকে তিনজন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বীতা করেন। এখারে মোট ভোটার সংখ্যা ২৯৭৫জন। তারমধ্যে পুরুষ ভোটার ১৯৪১জন এবং মহিলা ভোটার ১০৩৪জন। প্রার্থীরা হলেন, বিএনপি সমর্থন নিয়ে বর্তমান কাউন্সিলর সেলিম উদ্দিন, আ.লীগ সমর্থিন নিয়ে আনোয়ার হোসেন এবং বেলাল হোসেন। সেলিম উদ্দিনের বিরুদ্ধে সীতাকু- থানায় নাশকতার মামলা একাধিক মামলার অভিযোগ থাকার তিনি আত্মগোপনের আছেন। তবে তিনি মুঠো ফোনে ভোটারদের কাছে ভোট প্রার্থনা করছেন। তাঁর পক্ষে স্বজনরা এলাকায় ভোটার কাছে যাচ্ছেন। এখানে জামায়ত-বিএনপি সমর্থিত ভোটার সংখ্যা বেশি হওয়ায় সেলিম উদ্দিন জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী। অন্যদিকে আ.লীগ প্রার্থী আনোয়ার হোসেনও ভোটার দ্বারে দ্বারে যাচ্ছেন এবং ভোট প্রাথনা করছেন। ব্যক্তি ইমেজকে কাজে লাগিয়ে তিনিও জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী। অন্যপ্রার্থী বেলাল হোসেনও গভীররাত পযর্ন্ত প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন।
২নং ওয়ার্ড থেকে ৫জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বীতা করছেন। এ ওয়ার্ডে মোট ভোটার ৪০৯৫জন। তারমধ্যে পুরুষ ভোটার ২০৬১জন এবং মহিলা ভোটার ২০৩৪জন। প্রার্থীরা হলেন- মাইমুন উদ্দিন মামুন, হারুনুর রশিদ হারুন, বর্তমান কাউন্সিলর জয়নাল আবেদিন, মো. বদিউল আলম জসিম, নুর মোহাম্মদ। এখানে আ.লীগ ও বিএনপি সমর্থিত একাধিক প্রার্থী নির্বাচনী মাঠে থাকায় জোর প্রতিদ্বন্দ্বীতা হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। জামায়াত সমর্থিত মো. জয়নাল আবেদিন এবং নুর মোহাম্মদ উভয়েই স্ব স্ব দলের পরিচয় দিয়ে প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন। উভয় প্রার্থীর বিরুদ্ধে থানায় নাশকতার একাধিক মামলা রয়েছে। তবে বিএনপি এ ওয়ার্ড থেকে কোন প্রার্থীকে সরাসরি সমর্থন দেয়নি। অপরদিকে আ.লীগ সাবেক কাউন্সিলর মাইমুন উদ্দিনকে সরাসরি সমর্থন দিলেও আ.লীগ সমর্থিত হারুনুর রশীদ এবং বদিউল আলম জসিম তাঁর জয়ে বাধা হয়ে দাঁড়াবে। সব প্রার্থীই জয়ের জন্য ভোটারদের দ্বারে দ্বারে যাচ্ছেন এবং ভোট প্রার্থনা করছেন।
৩নং ওয়ার্ডে ৫জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বীতা করছেন। এখানে মোট ভোটার ৩৩৮৯জন। তারমধ্যে পুরুষ ভোটার ১৭৮৭ জন এবং মহিলা ভোটার ১৬০২জন। প্রার্থীরা হলো- বর্তমান কাউন্সিলর এ,কে,এম সামসুদ্দিন আজাদ, নাছির উদ্দিন, স্বপন কুমার বণিক, মো. ফসিউল আলম, শওকত আকবর জেসমিন। এখানে এ.কে.্এম সামসুদ্দিন আজাদ বিএনপির একক প্রার্থী। সে এ ওয়ার্ডে বহিরাগত প্রার্থী বলে প্রচার রয়েছে। তবে এ ওয়ার্ডের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে এসে স্থায়ী আবাসন গড়ে উঠায় সিংহভাগ ভোটার তার প্রতি আনুকুল্য থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। যার কারণে এবারও তিনি জয়ের ব্যাপারে আশাবাদি। অপরদিকে এখানে আ.লীগ বিদ্রোহী প্রার্থী স্বপন কুমার বণিক ও নাছির উদ্দিন মাঠে থাকায় আ.লীগ মনোনীত প্রার্থী শওকত আকবর জেসমিন বেকায়দায় আছেন। এছাড়া অপর প্রার্থী ফসিউল আলমের এলাকায় ব্যক্তি ইমেজ রয়েছে। এখানেও কাউন্সিলর প্রার্থীরা ভোটারদের দ্বারে দ্বারে যাচ্ছেন এবং ভোট প্রার্থনা করছেন।
৪নং ওয়ার্ড থেকে তিনজন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বীতা করছেন। এখানে মোট ভোটার ৪১২৯ জন, পুরুষ ভোটার ২১৪৯ জন এবং মহিলা ভোটার ১৯৮০জন। প্রার্থীরা হলেন- বর্তমান কাউন্সিলর হারাধন চৌধুরী বাবু, দীপক দে ভোলা, এনামুল হক। এখানে আলীগ সমর্থন নিয়েছে হারাধন চৌধুরীকে। তবে আ.লীগ সমর্থিত দীপক দে ভোলা প্রতিদ্বন্দ্বীতা করছেন। এখানে ভোটারের অধেকাংশ সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের। এ ওয়ার্ডে বিএনপি সমর্থিত কোন প্রার্থী দিতে পারেনি। যার কারনে এখানে বিএনপি সমর্থিত সব ভোটারের ভোট জামায়াত সমর্থিত প্রার্থী এনামুল হকের বাক্সে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এছাড়া আ.লীগ সমর্থিত দু’প্রার্থীর কাটাকাটিতে এনামুল হকের জয়ী হয়ে যেতে পারে।
৫নং ওয়ার্ড ছয়জন প্রতিদ্বন্দ্বীতা করছেন। এ ওয়ার্ডে মোট ভোটার ৩৯৯৭জন, পুরুষ ভোটার ২০৭৯জন এবং মহিলা ভোটার ১৯১৮জন। প্রার্থীরা হলেন- বর্তমান মেয়র সফিউল আলম চৌধুরী মুরাদ, কামরুল হাসান, বিশ^জিৎ কুমার সিংহ, মো. শহীদউল্ল্যা, মিলন কান্তি দাশ, খালেদা আক্তার। এখানে বিশ^জিত সিংহ এবং মিলন দাশ নামে দুই প্রার্থী থাকায় আ.লীগ প্রার্থী শফিউল আলম চৌধুরী বেকায়দায় আছেন। অন্যদিকে বিএনপি মো. শহীদউল্ল্যাকে সমর্থন দিলেও জামায়াতের সমর্থিত খালেদা আক্তার শক্তিশালী প্রার্থী। এ ওয়ার্ডে সাধারণ কাউন্সিলর পদে খালেদা আক্তার পুরুষদের সাথে পাল্লা দিয়ে প্রচারণা চালাচ্ছেন। ভোটারদের ঘরে ঘরে যাচ্ছেন। এ ওয়ার্ডে আ.লীগ-বিএনপি সমর্থিত একাধিক প্রার্থী থাকায় জয়ের ব্যাপারে কেউ নিশ্চিত হতে পাচ্ছেন না।
৬নং ওয়ার্ডে প্রার্থী ৬জন। এ ওয়ার্ডে মোট ভোটার ২৮৪১জন। তারমধ্যে পুরুষ ভোটার ১৫০১জন মহিলা ভোটার ১৩৪০জন। প্রার্থীরা হলেন- বর্তমান কাউন্সিলর জহুরুল আলম, লিয়াকত আলী, দিদারুল আলম এ্যাপেলো, জয়নাল আবেদীন, নুরুল হুদা মিন্টু, আরিফুল আওয়াল শিবলু। এখানে আ.লীগ, বিএনপি এবং জামাত সমর্থিত একক প্রার্থী রয়েছে। গত উপজেলা নির্বাচনে এ ওয়ার্ডে জামাত প্রার্থী ভোটের ব্যবধানে এগিয়ে ছিলো। যার কারনে জামায়াত সমর্থিত লিয়াকত আলী জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী হয়ে উঠেছেন। বিএনপি মনোনীত প্রার্থী সাবেক কমিশনার নুরুল হুদা মিন্টুও ভোটারদের কাছে যাচ্ছেন। বর্তমান কাউন্সিলর জহুরুল আলমের ব্যক্তি ইমেজের কারণে একটা ভোট ব্যাংক রয়েছে। সেটাকে কাজে লাগিয়ে আবারো তিনি জয়ী হতে চান। অপরদিকে আ.লীগ প্রার্থী দিদারুল আলম এ্যাপেলো দলীয় সমর্থনের কারনে ফুরফুরে মেজাজে রয়েছে। তিনিও জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী। প্রার্থীরা গভীর রাত পযর্ন্ত ভোটারদের ঘরে ঘরে যাচ্ছেন এবং ভোট প্রার্থনা করছেন।
৭নং ওয়ার্ডে ৫জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বীতা করছেন। এ ওয়ার্ডে মোট ভোটার সংখ্যা ৪৩৩২জন। তারমধ্যে পুরুষ ভোটার ২৫০২জন, মহিলা ভোটার ১৮৩০জন। প্রার্থীরা হলেন- বর্তমান কাউন্সিলর জামাল উল্ল্যাহ, আব্দুল আলীম, মো. শফিউল আলম, এম এ মনসুর আহমেদ, মাকসুদুল আলম মাসুদ। এ ওয়ার্ডে বিএনপি মনোনীত কোন প্রার্থী দিতে পারেনি। বর্তমান কাউন্সিলর জামাল উল্ল্যাহ দীর্ঘদিন ধরে এ ওয়ার্ডে কমিশনার এবং কাউন্সিলর পদে নির্বাচিত হওয়ায় এলাকার তার একটা পরিচিতি রয়েছে। সেটাকে কাজে লাগিয়ে এবারো তিনি জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী। অপরদিকে এখানে আ.লীগ বিদ্রোহী প্রার্থী এম.এ মনসুর আহমেদ মাঠে থাকায় আ.লীগ মনোনীত প্রার্থী মাকসুদুল আলম বেকায়দায় আছেন। এছাড়া এ ওয়ার্ডে বিএনপি সমর্থিত মো.শফিউল আলম এবং জামায়াত সমর্থিত আব্দুল আলীম নামে দুই প্রার্থী জয়ের প্রত্যাশায় ভোটার কাছে ভোট প্রার্থনা করছেন।
৮নং ওয়ার্ডে ২জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বীতা করছেন। এ ওয়ার্ডে মোট ভোটার ২৭৪৯জন, পুরুষ ভোটার ১৫৩৪ জন এবং মহিলা ১২১৫জন। বিএনপি-জামাত সমর্থিত একক প্রার্থী বর্তমান কাউন্সিলর রফিকুল আলম।তার আত্মীয়স্বজনরা তাঁর পক্ষে ভোটারদের কাছে যাচ্ছেন। এ ওয়ার্ডে বিএনপি সমর্থিত ভোটারের পাল্লা ভারী থাকায় তিনি জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী। অপরদিকে আ.লীগের একক প্রার্থী মফিজুর রহমান ভোটারদেও কাছে যাচ্ছেন এবং তিনিও জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী।
৯নং ওয়ার্ড ২জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বীতা করছেন। এ ওয়ার্ডে মোট ভোটার ২১৯৫জন, পুরুষ ভোটার ১৩৬৮জন এবং মহিলা ভোটার ৮২৭ জন। এ ওয়ার্ডে আ.লীগের প্রার্থী বর্তমান কাউন্সিলর জুলফিকার আলী মাসুদ থাকলেও আ.লীগ সমর্থিত বিদ্রোহী প্রার্থী হিসেবে কামাল হোসেন প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন। এছাড়া ছাত্রলীগ ও যুবলীগের নেতা কর্মীরা পর্দার আড়ালেআ.লীগ বিদ্রোহী প্রার্থীকে সমর্থন দিচ্ছেন। যার কারনে আ.লীগ প্রার্থী জুলফিকার আলী বেকায়দায় আছেন। তবে তিনি এটাকে সমস্যা হিসেবে ভাবছেন না এবং বিপুল ভোটে জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী।
মহিলা প্রাথীরা
এদিকে মহিলা সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলর লড়ছে ১,২,৩ নং ওয়ার্ডে আনোয়ারা বেগম,ফজিতুন নেছা হোসান। ৪.৫,৬ ওয়ার্ডে জাকেরা বেগম,নাজমা বেগম, লাকী মাওলা, ৭,৮,৯ নং ওয়ার্ডে জেসমিন আখতার ওমাসুদা খায়ের।
১,২,৩ নং ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর আওমীলীগ সমর্থিত প্রার্থী আনোয়ার বেগম, ৪,৫,৬ নং ওয়ার্ডে সাবেক কাউন্সিলর জাকেরা বেগম এবং ৭,৮,৯নং ওয়ার্ডে নতুন প্রার্থী জেসমিন আখতার নির্বাচিত হতে পারে বলে ভোটাররা ধারনা করছে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *